Thursday , April 18 2024
Home / GK / GK: বিষয়. ভূগোল

GK: বিষয়. ভূগোল

ভূকম্পন তরঙ্গ ও ভূমিকম্প :

১. ইউরোপের সবচেয়ে ভূমিকম্প প্রবন দেশ ইটালি।
২. পৃথিবীর সর্ব নিম্ন ভূমিকম্প প্রবন দেশ ব্রাজিল।
৩. আন্তর্জাতিক সুনামী সতর্কতা কেন্দ্র হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের হনুলুলু তে।
৪. আন্তর্জাতিক ভূকম্প সমীক্ষা কেন্দ্র জাপানে অবস্থিত।
৫. ভারতে সুনামী সতর্কতা কেন্দ্র হায়দ্রাবাদে অবস্থিত।
৬. U.S.A ফিলাডেলফিয়া কে ভূমিকম্পের শহর বলে।
৭. ভূমিকম্পের দেশ বলে জাপান কে।
৮. রোমান পুরান অনুয়ায়ী ভূমিকম্পের জন্য দায়ী সুপারহিরো অ্যাটলাস।
৯. ভারতে সর্বাধিক উন্নত ভূমিকম্প বিদ্যা সংক্রান্ত পাঠদান কেন্দ্র হল রুরকি আই.আই.টি।
১০. ভারতীর পুরান অনুয়ায়ী ভূমিকম্পের জন্য দায়ী বাসুকীনাগ।
১১. প্রাচীন গ্রিসের অনুয়ায়ী ভূমিকম্পের জন্য দায়ী একচক্ষু বিশিস্ট বিশাল দৈতাকার রাক্ষস সাইক্লোপ্স।
১২. তড়িৎ চুম্বকীয় সিসমোগ্রাফ আবিস্কার করেন বিজ্ঞানী এল.পল.মিয়ারি।
১৩. সিসমোলজি কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন জন মিলান।
১৪. সিসমোলজি কথাটি বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যবহার করেন রবার্ট ম্যালট।
১৫. ভূমিকম্পের মাত্রা বলতে ভূমিকপ
তরঙ্গ মাধ্যমে বাহিত শক্তির পরিমান কে বোঝায়।
১৬. ভূমিকম্পের মাত্রা রিখটার স্কেলে পরিমাপ হয়, ১৯২৭ সালে ক্যালিফোণির্য়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির চালর্স ফ্রান্সিস রিখটার এই স্কেল আবিস্কার করেন,১৯৩৫ সালে ইহা পরিমাজর্ন করেন,এই স্কেলে ০-১০ পযর্ন্ত ভাগ থাকে; এটি একটি লগারিদম স্কেল,বেস ১০,এর অর্থ ১ মান বিশিস্ট ভূমিকম্প ২ মান অপেক্ষা ১০ গুন শক্তিশালী,৩ মান বিশিস্ট ভূমিকম্প ১ মান থেকে ১০০ গুন বেশী শক্তিশালী।
১৭. ভূমিকম্পের তীব্রতা বা প্রাবল্য হল ভূমিকম্পের সময় ভূমির ত্বরণ মাত্রা,
ইহা মারকাল্লি স্কেল এ পরিমাপ করা হয়, ১৯৩১ সালে ইতালির ভূবিজ্ঞানী জুসেপ্পি মারকাল্লি এই স্কেল প্রণয়ন করেন,মানুষের জীবনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ও সংবেদনশীলতার উপর নিভর্র করে এই স্কেল কে ১২ টি ভাগে ভাগ করা হয়।
১৮. ১৮৮৩ সালে ইতালির এম.এস.রোসি এবং সুইডেনের এফ.এ.ফোরেল ভূমিকম্পের তীব্রতা নিণর্য় কারী রোসি ফোরেল স্কেল আবিস্কার করেন (I -X)।
১৯. ১৮২৮ সালে ভূবিজ্ঞানী ইগেন ভূমিকম্পের তীব্রতা নিণর্য় কারী
ইগেন স্কেল প্রণয়ন করেন ( I-VI)।
২০. ভূমিকম্প যে আসছে তা প্রথম বুঝতে পারে জোঁক ( National Geographic Channel এর মতে)।
২১. সমুদ্র বিজ্ঞানী দের মতে সমুদ্রগর্ভে
ভূমিকম্পের মাত্রা ৮ হলে সুনামীর সৃষ্টি হয়।
২২. কোন স্থানের ভূমিকম্প ঘটার সম্ভবনার পরিমান কে সিসমোসিটি বলে।
২৩. কোন স্থানে ভূমিকম্প হওয়ার কিছুক্ষন পর যদি আবার ভূমিকম্পের সম্ভবনা থাকে তবে তাকে আফটার সক বলে।
২৪. প্রাচীন কালে ভূমিকম্প সন্মধীয় আলোচনার ধারা কে পূরাভূমিকম্পবিদ্যা(Paleoseismology)
বলে যার মাধ্যমে ভূমিকম্প,পাতচলন,মেরুসঞ্চার,শিলার বয়স,মহিসঞ্চরন সম্বন্ধে ধারনা পাওয়া যায়।
২৫. কোন ভূমিকম্প প্রবন অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকম্প না হলে তাকে ভূমিকম্প চ্ছেদ বলে (Seismic Gap) ; মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলিতে ইহা দেখা
যায়।
২৬. ভূমিকম্প বিষয়ে গবেষনায় গবেষক ও বিজ্ঞানীদের ভূমিকম্প বিশারদ বা সিসমোলজিস্ট বলে,
ভূমিকম্প সম্পর্কিত আলোচিত বিদ্যা কে ভূমিকম্প বিদ্যা বা সিসমোলজি বলে।
২৭. সমুদ্র ভূমিকম্প কথাটি প্রথম বিজ্ঞান সম্মত ভাবে ব্যবহার করেন ১৮৩০ সালে জার্মান ভূবিজ্ঞানী Eberhart Rudolph.
২৮. মহাদেশীয় এবং মহাসাগরীয় পাত গুলির মিলনস্থল উপকূল, তাই সমুদ্র উপকূলে সমুদ্র ভূমিকম্প সংঘটিত হয়।
২৯. স্থিতিস্থাপক প্রত্যাঘাত তত্ত্ব প্রবক্তা হলেন প্রফেসর H.F.Reid (১৯০৬)।
৩০. প্রশান্তমহাসাগরীয় বলয়ে বিশ্বের প্রায় ৬৮% ভূমিকম্প হয়(চিলি,ক্যালিফোর্ণিয়া,আলাস্কা,জাপান, ফিলিপাইন,নিউজিল্যান্ড)।
৩১. মধ্য সামুদ্রিক শৈলশিরা ও পূর্ব আফ্রিকার গ্রস্ত উপত্যকা বলয়ে ১১% ভূমিকম্প হয়।
৩২. ১৯৭৪ ও ১৯৯৯ সালে রাজস্থানের পোখরানে পারমানবিক বোমা বিস্ফোরনের ফলে ভূমিকম্প হয়।
৩৩. ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি ভারতের ব্যারেন আগ্নেয়গিরি তে আগ্নেয়ক্রিয়ার ফলে ভূমিকম্প হয়েছিল।
৩৪. পৃথিবীর ৯০% ভূমিকম্প হয় ভূগাঠনিক কারনে।
৩৫. ভারতে অধিক ভূমিকম্প প্রবন অঞ্চল হিমালয়ের পাবর্ত্য অঞ্চল এবং উত্তর পূর্ব ভারতের পাবর্ত্যভূমি।
৩৬. ১৯৭৬ সালের ২৮ জুলাই চিনের তাংসানের ভূমিকম্পের ২৪০০০০ জন মারা গেছে।
৩৭. ২০০১ সালের ২৬ জানুয়ারি গুজরাটের ভূজ অঞ্চলে আল্লা বাঁধ চ্যুতির ফলে ভূমিকম্প হয়েছিল।
৩৮. ১৯৬৭ সালের মহারাস্ট্রের কয়না নগরে কয়না জলধারার চাপে ভূমিকম্প হয়।
৩৯. ১৮১৯ সালে ভূমিকম্পে গুজরাটের কচ্ছ উপ দ্বীপে এক সুবিশাল অঞ্চল বসে গিয়ে কচ্ছের রাণ নামক জলাভূমি সৃষ্টি করে।
৪০. ১৮৯৭ সালে অসমে ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় অনেক প্রস্রবন সৃষ্টি হয়।
কেন্দ্রে বিপুল পরিমান জলরাশি নিক্ষিপ্ত হয়ে সুনামী সৃষ্টি হয়।
৪২. জাপানি ভাষায় TSU মানে বন্দর বা পোতাশ্রয় ( Harbour) এবং NAMI মানে ঢেউ বা Wave, সমুদ্র তলদেশে প্রবল ভূমিকম্প হলে সমুদ্রে যে বিশাল আকৃতির যে ঢেউ সৃষ্টি হয় বা পোতাশ্রয় বিনাশকারী সমুদ্র
তরঙ্গ কে সুনামী বলে।
৪৩. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী সুনামী উৎপন্ন হয় প্রশান্ত মহাসাগরে, প্রতিবছর গড়ে দু বার।
৪৪. টিল্টামিটার যন্ত্রের সাহায্যে শিলার বাঁক, সম্প্রসারন দ্বারা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব।
৪৫. ১৯১৪ সালে জার্মান ভূকম্পনবিদ বেনো গুটেনবার্গ ভূমিকম্পের ছায়া বলয় গননা করেন।
৪৬. ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে উপকেন্দ্রের মধ্যে সংযোগকারী সরলরেখা সাপেক্ষে কেন্দ্রে উৎপন্ন ১০৩’ কৌনিক দূরত্ব বাইরে S তরঙ্গ
এবং ১০৩ -১৪৩’ মধ্যে পি তরঙ্গ
সিসমোগ্রাফ যন্ত্রে ধরা পড়ে না
( রৈখিক দূরত্ব ১১৫৪০- ১৫৯৪০ কিমি)
ভূমিকম্প কেন্দ্রের বিপরীতে এই দুই প্রকার তরঙ্গ হীন অঞ্চল ছায়া বলয় নামে পরিচিত। পি তরঙ্গ দ্বারা সৃষ্ট
ছায়া বলয় ২৬.৫ %, এস তরঙ্গ দ্বারা সৃষ্ট ছায়া বলয় ৩৭ %।
৪৭. জাপানে বছরে গড়ে ৭৫০০ বার ভূমিকম্প হয়, এই দেশের ৮৬% পার্বত্য ভূভাগ হওয়ায় ধস জনিত ভূমিকম্প, এশিয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় পাত সীমানায় অবস্থান,সুনামী জনিত কারনে ভূমিকম্প হয়,এজন্য জাপান ভূমিকম্পের দেশ; জাপানের পর সবচেয়ে বেশী ভূমিকম্প হয় ইতালি তে,বছরে গড়ে ৫০০ বার।
৪৮. পৃথিবীর সর্বাধিক সমুদ্র ভূমিকম্প সংগঠিত হয় আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্য সামুদ্রিক শৈলশিরা।
৪৯. কোন উপকূল বর্তি অঞ্চলে মহাসমুদ্র তরঙ্গের উচ্চতা ৫০ মিটারের বেশী হলে তাকে মেগা-সুনামী বলে।
৫০. ২০১১ সালের ১১ই মার্চ জাপানের সমুদ্র তলদেশে ৮.৯ রিখটার স্কেলে যে ভূমিকম্প হয়েছিল তার ফলে ১০ মিটার উচু সুনামী সৃষ্টি হয়, তার ফলে ২০০০ লোকের জীবনহানী এবং ফুকুসিমা পারমানবিক কেন্দ্রে জল প্রবেশ করে তেজস্ক্রিয় দূষন হয়েছিল।

1. স্টির :- তৃণ খাদ্য পরিমাপের একক l

2. এস্টান সিয়া :- Argentina র গৌপালন যোগ্য বড় খামার l

3. চাকরাস :- Argentina র গৌপালন যোগ্য ক্ষুদ্রায়তনের খামার l

4. ফ্রিগেরি ফিকো :- Argentina র কসাই খানা l

5. গৌচ :- Argentina র গবাদী পশুপালন কারী শ্রমীক l

6. র্্যাঞ্চ :- U.S.A এর পশু খামার l

7. ওলেরি কালচার :- বাজার কেন্দ্রীক কৃষি ব্যবস্থায় সারাবছর ধরে শাক-সবজির চাষ l

8. পোমো কালচার :- সারাবছর ধরে ফলের চাষ l

9. ক্যাটল ষ্টেশন :- অস্ট্রেলিয়ার পশু খামার l

10. অক্সিলো ফাইট :- আম্লীক মৃত্তিকায় উত্পন্ন উদ্ভিদ l

12. স্যামো ফাইট :- বালি প্রধান মৃত্তিকায় উত্পন্ন উদ্ভিদ l

13. লিথো ফাইট :- শিলাগাত্রে উত্পন্ন উদ্ভিদ l

14. ক্যাসমো ফাইট :- শিলা ফাটলে উত্পন্ন উদ্ভিদ l

15. মেসো ফাইট :- সাধারণ স্থলভূমিতে উত্পন্ন উদ্ভিদ l

16. হেলিও ফাইট :- যে সমস্ত উদ্ভীদ পূর্ণ সূর্যালোকে সর্বাধিক বৃদ্ধি পায় l

17. মেগা থার্ম :- প্রবল উত্তাপ সহ্য কারী উদ্ভীদ l

18. মেসো থার্ম :- মাঝারী উত্তাপ সহ্য কারী উদ্ভীদ l

19. মাইক্রো থার্ম :- সারাবছর স্বল্প তাপমাত্রায় বৃদ্ধি প্রাপ্ত উদ্ভীদ l

20. হেকিস্টো থার্ম :- তীব্র ঠান্ডা সহ্য কারী উদ্ভীদ l

21. লেনটিক :- স্থির জলের বাস্তুতন্ত্র l

22. লোটিক :- প্রবাহমান জলের বাস্তুতন্ত্র l

23. স্টেন্ডিং ক্রপ :- উদ্ভীদ ও প্রাণীর মধ্যে উপস্থিত সজীব পদার্থ l

24. এনট্রপি :- শক্তির উন্মূক্তীতে পরিবেশের বিশৃঙ্খল অবস্থা l

25. গ্রীন বেঞ্চ :- পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ বিচার ব্যবস্থা l

26. অ্যানা ড্রোমাস :- ডিম পাড়ার জন্য যেসব মাছ নদীতে আসে l

27. ক্যাটা ড্রোমাস :- ডিম পাড়ার জন্য যেসব মাছ সমুদ্রে যায় l

28. ফেল্লা হীন :- মিসরীয় কৃষক l

29. থার্মিস্টার :- ভূ-অভ্যন্তরে দুই তলের মধ্যবর্তী শিলার তাপ পরিবাহিতা মাপক যন্ত্র l

Check Also

পর্যায় সারনির বিভিন্ন মৌলের কাজ।

1.হাইড্রোজেন (H)রকেটে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয় । 2.হিলিয়াম (He)গ্যাস বেলুনে ব্যবহার হয় । 3.লিথিয়াম ( …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *