#চিত্রপট–
১. বোর্ডে র্যাঙ্ক কিন্তু জয়েন্টে হাবুডুবু।
২. গরীব বলে কোচিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারেনি বলে র্যাঙ্ক হয়নি।
৩. কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলেই নাকি র্যাঙ্ক!
৪. বোর্ডের সাথে জয়েন্টের প্রস্তুতি হয় নাকি ?
৫. গ্রামের স্যারের খুব অভাব।
৬. বাংলাভাষায় ভালো বই নেই!
৭.উচ্চমাধ্যমিক পাস করে একবছর প্রস্তুতি নেবো।
৮. তন্নতন্ন করে খুঁজেও ফিজিক্সের মাস্টার পেলাম না!
৯. কোটা নেই বলে র্যাঙ্ক হয়নি তাই পরেরবছর ছেলেকে কোটাতে পাঠাবো!
পশ্চিমবঙ্গের বোর্ডের ক্ষেত্রে জয়েন্টের চিত্রটা ঠিক এরকমই। এবারেও দেখলাম সর্বভারতীয় জয়েন্টের সাথে সাথে WBJEE তেও WBCHSE এর স্টুডেন্টদের গ্রাফ নিম্নগামী।
এর কারণগুলো বোধহয়…
১. মানসিকতার অভাব। অন্য বোর্ডে যেখানে প্রায় সবাইই পরীক্ষা দেয় এখানে কিছুজন ছাড়া বাকী কিছুজন দেবে বলে ভাবে আর বেশিরভাগ সেটাও না। স্পোর্টস ইভেন্টে আয়োজক দেশের খেলোয়াড়রা বেশি থাকে বলে মেডেলের সংখ্যাও বাড়ে!
২. সিলেবাস এক হলেও পড়ার ধরন এক নয়! প্রপার গাইডেন্সের অভাব।
৩. স্কুলের টিচার যারা জয়েন্ট নামে পড়ান বেশিরভাগই জয়েন্টের নামে প্রহসন করেন! সব চ্যাপ্টার ঠিকঠাক পড়ান না, নিউমেরিক্যাল করান না সবথেকে বড় কথা MCQ পরীক্ষা কম নেন!
৪. ফিজিক্সের ভালো টিচারের অভাব।অন্য বোর্ডের চেয়ে ফিজিক্সে বেশ পিছিয়ে।
৫. থিওরি সম্বন্ধে সম্যক ধারনা দিন দিন কমছে।
৬. ইলেভেনের গুরুত্ব কমিয়ে দেওয়া। অথচ ফিজিক্সের ডাইনামিক্স, কেমিস্ট্রি বা ম্যাথের টাফ চ্যাপ্টার ওই ১১ এরই।
৭. টেক্সট বইয়ে ভাঁট বেশি, প্রয়োজনীয় জিনিস বা নিউমেরিক্যাল বা প্রোবিং প্রশ্নের অভাব। ছায়াতে অনেক কিছু আছে কিন্তু আসল অনেক কিছুই নেই!
#প্রস্তুতি…
বোর্ডের সাথে সাথে জয়েন্টের প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। সংখ্যাগরিষ্ঠ স্টুডেন্ট তাতেই সফল।আগেকার দিনে বোর্ড আর জয়েন্টের সিলেবাসের যে পার্থক্য ছিল এখন সেটা নেই। পার্থক্য শুধু প্রশ্নের প্যাটার্নে। তাই সঠিক পরিকল্পনা,অধ্যবসায়, সঠিক গাইডেন্স ও পজিটিভ মানসিকতার সাহায্যে বোর্ডের সাথে সাথে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায়ও সফল হওয়া সহজ।
***************************************************************************
#পরীক্ষার_প্যাটার্ন..
১. #JEE[Mains)…
ফিজিক্স,কেমিস্ট্রি ও ম্যাথ প্রত্যেকটিতে ৪ নম্বরের ৩০ টি করে প্রশ্ন অর্থাৎ ১২০ করে মোট ৩৬০ নম্বরের পরীক্ষা। সময় তিন ঘন্টা। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ১ করে নেগেটিভ মার্ক।
২. #NEET..
ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রিতে ৪ নম্বরের ৪৫ টা করে প্রশ্ন আর বায়োলজিতে(বোটানি+জুওলজি) ৯০ টা অর্থাৎ (১৮০+১৮০+৩৬০)=৭২০ নম্বরের পরীক্ষা। সময় ৩ ঘন্টা। সময় তিন ঘন্টা। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ১ করে নেগেটিভ মার্ক।
৩. #WBJEE
১) পেপার-১…অঙ্ক..
(৫০+১৫+১০)=৭৫ টা প্রশ্ন,সময় ২ ঘন্টা। মোট নম্বর ১০০।
যার মধ্যে ক্যাটাগরি-১ এ ৫০ টা প্রশ্ন ১ নম্বরের আর একটিই অপশন।ক্যাটাগরি -২ এর ২ নম্বরের ১৫ টি প্রশ্ন একটিই অপশন। এগুলোতে প্রতিটি ভুল উত্তরেরর জব্য ১/৪ ভাগ করে নেগেটিভ মার্ক আছে। আর ক্যাটাগরি-৩ তে ২ নম্বরের জন্য ১০ টি প্রশ্ন, মাল্টিপল অপশন এবং কোন নেগেটিভ মার্ক নেই।
২) পেপার-২…..ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রি…
প্রতিটি পার্টে ৪০ টা করে ৮০ টা প্রশ্ন এবং মোট নম্বর (৫০+৫০)=১০০,সময় ২ ঘন্টা। যার মধ্যে ক্যাটাগরি-১ এ ৩০ টা প্রশ্ন ১ নম্বরের আর একটিই অপশন।ক্যাটাগরি -২ এর ২ নম্বরের ৫ টা করে প্রশ্ন,একটিই অপশন। এগুলোতে প্রতিটি ভুল উত্তরেরর জব্য ১/৪ ভাগ করে নেগেটিভ মার্ক আছে। আর ক্যাটাগরি-৩ তে ২ নম্বরের জন্য ৫ টি করে প্রশ্ন, মাল্টিপল অপশন এবং কোন নেগেটিভ মার্ক নেই।
#রোডম্যাপ….
ক্লাসের পড়ার সাথে সাথে প্রথমদিন থেকেই বা মাধ্যমিকের পর থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। বোর্ডের জন্য যেটাই পড়ানো হবে টেক্সট বইটা ভালো করে পড়ে রেফারেন্স বইগুলোতে একবার চোখ বুলিয়েই বিভিন্ন বই থেকে MCQ গুলো ভালো করে নিজের উদ্যোগেই করে নিতে হবে। তাহলে পরে আর তেমন সমস্যা হবেনা। যেগুলো আটকাটে সেগুলো আগে হিন্টস ও পরে টিচারদের কাছে করে নিতে হবে। এভাবেই প্রতিটি চ্যাপ্টার বোর্ডের জন্য ও কম্পিটিটিভ পরীক্ষার জন্য একসাথেই হয়ে যাবে। MCQ টপিক অনুসারে ও নিউমেরিক্যাল আলাদাভাবে প্র্যাক্টিস করার জন্য #DINESH এর বইগুলো খুব কাজে দেবে। এখানে চ্যাপ্টার অনুসারে সালের প্রশ্ন ও দেওয়া আছে। আবার প্রতিটি পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের বিগত বহু বছরের প্রশ্নোত্তর সম্মলিত #Arihant বা #MTG-র বইগুলো দেখাও বুদ্ধিমানের কাজ।
বোর্ড আলাদা পড়বো জয়েন্টের জন্য আলাদা করবো, এভাবে করলে চাপ। তাই দুটোর মধ্যে ব্যালেন্স করে একসাথে প্রস্তুতি নিলে ব্যাপারটা সহজ হয়ে যায়।
#একাদশ…
এই ক্লাসটা দুয়োরাণী।পরীক্ষায় তেমন গুরুত্ব নেই বলে কী টিচার কী স্টুডেন্ট কারুর কাছে তেমন গুরুত্ব নেই। অথচ বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিন চ্যাপ্টারগুলো এই একাদশ শ্রেণীর ভাগেই আছে। আবার বোর্ডের মার্কসের চাপ নেই বলে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য ম্যাক্সিমাম এফোর্ট এখানেই দিতে হবে।
#দ্বাদশ….
পরীক্ষার জাস্ট দেড় থেকে দুই মাস আগে পর্যন্ত বোর্ড ও জয়েন্টের প্রস্তুতি সমান তালে চলুক। যেহেতু বুৎপত্তি আছে তাই পরীক্ষার আগে চলুক টেস্ট পেপার সলভ,লেখা প্র্যাক্টিস ও পরীক্ষা দেওয়া।
#প্রাইভেট_টিউশন…
এটাকে অস্বীকার করা যায়না। আবার বোর্ডের জন্য আলাদা,জয়েন্টের জন্য আলাদা, হোম টাস্কের জন্য আলাদা,#প্রোজেক্টের_ঘুষের জন্য আলাদা। এত ধরণের প্রাইভেটের বিরুদ্ধে আমি। এতে যেমন মনো ক্রোমাটিক ব্যাপারটা ঘুঁচে গিয়ে Diversity-র Unity আনা কষ্ট হয় ঠিম তেমনি জানেন দাদা আমার ছেলে খাওয়া আর পটির সময়টাও ঠিকঠাক পায়না!
সময় ও #বাপব্যাঙ্কের ফান্ড বাঁচাতে এমন টিউশন নির্বাচন করতে হবে যেখানে দুটোই ঠিকঠাক করা যায়,অন্ততপক্ষে দুটোর জন্যই থিওরিটা ঠিকঠাক করা যায়। MCQ গুলোর জন্য বই আছে তো!
টিউশনটা যেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একই থাকে তাই বুঝেশুঝে নির্বাচন করতে হবে। ইলেভেনে X,টুয়েলভে Y হলে সমস্যা। আসলে এটা যেহেতু নিরবচ্ছিন্ন পরিকল্পনা তাই ইলেভেনে হয়তো একজন টিচার টুয়েলভের অনেক চ্যাপ্টার করিয়ে দিলেন।
প্রোজেক্ট,প্র্যাক্টিক্যালের নম্বর চুলোয় যাক, ওর ভয়ে ভালো না হলে অকর্মণ্য নিজের স্কুলের টিচারের কাছে পড়ার কোন প্রয়োজন নেই।
স্পেশালাইজেশনের মাথায় বাড়ি, দেখতে হবে টিচার সব চ্যাপ্টার সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়াচ্ছেন কিনা নিউমেরিক্যাল করাচ্ছেন কিনা বা উনার পেটোয়া প্রশ্ন বাদে স্টুডেন্টদের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন বা দিতে পারছেন কিনা!
ম্যাথের স্যারকে বলে শুরুতেই লগ,ডেরিভেটিভ ও ইন্টিগ্রেশনের প্রাথমিক পাঠটা নিয়ে নিতে হবে।
*****************************************************************************
#কোচিং_সেন্টার…
মাধ্যমিকের আগে থেকেই ফাইন্ডেশন কোর্স নামক ড্রাকুলা কোর্সের ঘোর বিরোধী আমি। ক্লাসরুম প্রোগ্রাম যদি করতেই হয় তাহলে শনি ও রবি এই দু’দিনের বেশি অন্যদিনের ক্লাস নৈব নৈবচ! তবে আমার মতে ভালো টিউশন থাকলে শুধুমাত্র স্টাডি মেটেরিয়াল আর সেইসাথে পরীক্ষা দেওয়ার যে প্যাকেজ আছে সেটা নেওয়াটা সব সময় ভালো। এক্ষেত্রে মেডিকেলের জন্য অ্যালেন ও আকাশ। ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য ফিটজি,আকাশ,রেজোনেন্স উল্লেখযোগ্য। এছাড়া গরীবের পাথফাইন্ডার তো আছেই!
#বই…
পশ্চিমবঙ্গের বোর্ডে ভালো বইয়ের খুব অভাব। বাংলা মিডিয়ামের বইগুলোতে ভাঁট বেশি ভাব ভালোবাসার অভাব আছে। তবে S.N.Dey -র ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য নয়। তাই ভালো বই কিনতে ও পড়তে হবে।
নীচের প্রত্যেকটি সাব্জেক্টের ভালো কিছু বইয়ের সন্ধান রইলো…
১.#ফিজিক্স…
.NCERT Physics Class XI & Class XII
Concepts of Physics by H. C. Verma
Objective Physics By DC Pandey
Fundamentals of Physics by Halliday, Resnick and Walker
Fundamental Physics by Pradeep
Problems in General Physics by IE Irodov
.প্র্যাক্টিসের জন্য DINESH.
. নিজের টেক্সট বই ও সংসদের MCQ বই।
. Arihant এর সালের প্রশ্নোত্তর বই।
#কেমিস্ট্রি…
NCERT Chemistry textbooks for Class XI and XII
Physical Chemistry by OP Tandon
ABC of Chemistry for Classes 11 and 12 by Modern
Concise Inorganic Chemistry by JD Lee
Dinesh Chemistry Guide
Practise books by VK Jaiswal (Inorganic), MS Chauhan (Organic) and N Awasthi (Physical)
. Balaji পাব্লিকেশনের অর্গানিক বই।
.প্র্যাক্টিসের জন্য DINESH.
. নিজের টেক্সট বই ও সংসদের MCQ বই।
. Arihant এর সালের প্রশ্নোত্তর বই।
৩.#বায়োলজি…
NCERT Biology Class XI and Class XII textbooks
Biology Vol 1 and Vol 2 by Trueman
Objective Biology by Dinesh
Objective Botany by Ansari
Pradeep Guide on Biology
GR Bathla publications for Biology.
..প্র্যাক্টিসের জন্য DINESH.
. নিজের টেক্সট বই ও সংসদের MCQ বই।
. Arihant এর সালের প্রশ্নোত্তর বই।
৪.#অঙ্ক…
.NCERT Textbooks for Mathematics.
.Objective Mathematics Vol 1 and Vol 2–R.D. Sharma.
.Complete Mathematics (TMH)–Ravi Prakash, Ajay Kumar, Usha Gupta
.Arihant Skills in Mathematics- Set of 7 books–Dr. SK Goyal, Amit M Agarwal
.প্র্যাক্টিসের জন্য DINESH.
. নিজের টেক্সট বই(S.N.Dey) ও সংসদের MCQ বই।
. Arihant এর সালের প্রশ্নোত্তর বই।
এছাড়াও DINESH এর প্রতি সেটে সালের আলাদা প্রশ্নপত্র থাকে। সেগুলোতেও পরীক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।
#Respected_Teachers…
(প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি শ্রদ্ধেয় টিচারদের কাছ থেকে,ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন।)
অনেক স্কুলটিচারই জয়েন্টের জন্য প্রাইভেট পড়ান। সেই সংখ্যাটাও নেহাতই কম নয় কিন্তু। এটা অনেকাংশেই পাব্লিক ডিমান্ড আর অনেকটা CAS ও CASH.কিন্তু দিনদিন রেজাল্ট খারাপ থেকে খারাপতর হচ্ছে কেন? তাহলে কি জয়েন্টের কোচিংয়ের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিকতা ও গুরুত্ব হারাচ্ছেন!? এমনটা নয় যে এর জন্য টিচাররা পড়াচ্ছেন বরং কলেবর বাড়ছে আবার রেজাল্টও হচ্ছেনা। এর দায় তো ওই টিচারদের নিতেই হবে! এখানে তো আর স্কুলের পরিকাঠামোর অজুহাত চলতে পারেনা! অনেক #দক্ষ ও #সিরিয়াস টিচার ছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যা হয় তার ডায়াগনোসিস না করে টিচারদের যা যা করা দরকার…
১. পুরোপুরি দক্ষতা, কমিটেড ও পরিশ্রমের ক্ষমতা থাকলে তবেই জয়েন্টের জন্য পড়ান।
২. জয়েন্ট পড়ানোর নামে শুধু উচ্চমাধ্যমিক স্ট্যান্ডার্ডে পড়িয়ে, MCQ না করিয়ে প্রহসন করবেন না।
৩. আপ-টু-ডেট হয়ে উঠুন। কী ধরনের প্রশ্ন আসছে সেগুলো স্টুডেন্টদের করান।
৪.না টুকে,ডাউনলোড করে নিজে থেকে প্রশ্ন তৈরি করুন।
৫. নিউমেরিক্যালস করান।
৬. স্টুডেন্টদের প্রশ্নগুলোর উত্তর করে দিন।
৭.সব চ্যাপ্টার সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়ান। ফিজিক্সে থার্মোডাইনামিক্স, ডাইনামিক্স, কেমিস্ট্রিতে সলিড,থার্মোডাইনামিক্স, আয়োনিক ইক্যুইলিব্রিয়াম চ্যাপ্টারগুলো নিউমেরিক্যাল সহ গুরুত্ব দেবেন!
৮. নিয়মিত ঘড়ি ধরে পরীক্ষা নিন ও যেগুলো পারবে না সেগুলো ১:১ সেশনে বুঝিয়ে দিন।
৯. ফিজিক্সে বাংলার স্টুডেন্টরা মার খাচ্ছে। তাই এই বিষয়ের টিচারদের কাছ থেকে একটু বেশি দায়িত্ব আশা করা যায়।
১০. গণিতের টিচাররা লগ,ডেরিভেটিভ,ইন্টিগ্রেশনের প্রাথমিক পাঠটা যদি ইলেভেনের শুরুর দিকে করিয়ে দেন তাহলে ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রিতে স্টুডেন্টদের পড়তে ও টিচারদের পড়াতে সুবিধা হয়।
১১. বায়োলজিতে নেমোনিক ব্যবহারের উপর জোর দেওয়া প্রয়োজন।
এমনিতেই এই বোর্ডের উপর অন্য বোর্ডের থাবা। আবার চতুরের নীতি অনুযায়ী অন্যদের পারফরমেন্স খারাপ করানো সম্ভব নয়। তাই নিজেদের সংস্কার নিজেদেরকেই করতে হবে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে আবার এই বোর্ডের স্টুডেন্টরা পোডিয়াম পাবে নতুবা গড্ডালিকাপ্রবাহে তলিয়ে যাবে।
সঠিক পরিকল্পনা, গাইডিং ও কঠোর পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই।
বোর্ডের রেজাল্টে প্রথম ১০-এ পাল্লা দিয়ে মিছিল করা স্টুডেন্টরাও যেন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মিছিলের অগ্রভাগে পা মেলায়।
বেস্ট অব লাক।
©প্রদীপ শাসমল